১৭ সেপ্টেম্বর বিপ্লবী যুব অ্যাসোশিয়েশন(আরওয়াইএ) সারা দেশ জুড়ে “জাতীয় বেরোজগার দিবস” কর্মসূচি নিয়েছিল। মশাল মিছিল ও মোদির কুশপুতুল পুড়িয়ে মোদি জমানার তীব্র বেকারত্বকে স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়। দাবি তোলা হয়, মোদি সরকার গত ৯ বছরে কত যুবকে কর্মসংস্থান দিয়েছে তার তালিকা বের করুক। মোদি ক্ষমতায় আসার আগে ঘোষণা করেছিল বছরে ২ লক্ষ যুবক কর্মসংস্থান পাবে। কর্মসংস্থান পাওয়া তো দূরের কথা বরং কেন্দ্রীয় সরকারের সমস্ত ক্ষেত্রে কর্মী ছাঁটাই করা হয়েছে, কাজের সুযোগ ক্রমাগত সংকুচিত ও অ-নিরাপদ করে দেওয়া হয়েছে। যুবকরা যখন হয়রানির শিকার হয়ে রাস্তায় আন্দোলন করতে লাগলো তখন সেনাবাহিনীতে নিয়োগের জন্য কেন্দ্র সরকার নতুন এক প্রকল্প আনে “অগ্নিবীর” নামে যার মেয়াদ চার বছর, তারপর ছাঁটাই। মোদি সরকার ক্ষমতায় আসার পর যুবকদের একটা বড় অংশ বেকার। তাই বিপ্লবী যুব অ্যাসোশিয়েশন-এর পক্ষ থেকে মোদির জন্ম দিনে “জাতীয় বেরোজগার দিবস” কর্মসূচি নেওয়া হয়েছিল। সারা দেশের সাথে এরাজ্যে হুগলি ও পূর্ব বর্ধমান জেলায় কর্মসূচি সংগঠিত হয়।