চাকরি জীবনের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যাওয়া ইডি ডিরেক্টর সঞ্জয় কুমার মিশ্রকে স্বপদে রেখে দেওয়ার সময়কাল আরও বাড়িয়েছে কেন্দ্র। এ প্রসঙ্গে ‘অনীতিনিষ্ঠ’ মন্তব্য করে প্রশ্ন উঠেছে প্রশাসনিক মহল থেকে শুরু করে বিরোধী রাজনৈতিক মহল সব ক্ষেত্র থেকেই। প্রশ্নটি নতুন মাত্রা পেল উপরন্তু সুপ্রীম কোর্টের তিন সদস্যের এক ডিভিশন বেঞ্চ একই জিজ্ঞাসা করে বসায় — শ্রীযুক্ত মিশ্র কী “এতই অপরিহার্য?” প্রত্যুত্তরে কেন্দ্রের সলিসিটার জেনারেল জানান, এই মেয়াদ বাড়ানোর মধ্যে অন্য কোনও উদ্দেশ্য লুকোনো নেই, এফএটিএফ (ফিনানসিয়াল একশন টাস্ক ফোর্স)-এর তরফে পিএমএল আইনে একগুচ্ছ আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক সন্ত্রাসবাদের অপরাধের তদন্ত পর্যালোচনা করতে মিশ্রের মতো পোড় খাওয়া অফিসারকে আগামী নভেম্বর পর্যন্ত রেখে দেওয়া হয়েছে মাত্র। তারপরেও বিচারপতিরা প্রশ্নবাণে বিদ্ধ করেন, মামলা নভেম্বরের পরে গড়িয়ে গেলে তখন কী হবে? যথারীতি কোনও “উত্তর মেলে না”।
(দ্য টাইমস্ অব ইন্ডিয়া, ৪ মে ২০২৩)
গুজরাত সাম্প্রদায়িক গণহত্যা সংক্রান্ত বিষয়ে নরেন্দ্র মোদী, আরএসএস ও বিশ্ব হিন্দু পরিষদের ভূমিকা সম্বলিত ‘দি মোদী কোয়েশ্চেন’ শীর্ষক ডকুমেন্টারি প্রচার করার বিরুদ্ধে বিজেপির জনৈক কার্যকর্তার দায়ের করা মানহানির মামলায় বিবিসি, উইকিমিডিয়া ও ইন্টারনেট আর্কাইভ সংস্থাত্রয়কে তলব করল এক দিল্লী কোর্ট।
(দ্য টাইমস্ অব ইন্ডিয়া, ৪ মে ২০২৩)