২০ অক্টোবর ২০২২ তারিখে টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্যানেলভুক্ত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের উপর পুলিশি নির্যাতনের বিরুদ্ধে এবং এসএসসি (নবম-দ্বাদশ) এসএসসি (গ্রুপ-সি, গ্রুপ-ডি) রাজ্য গ্রুপ-ডি, আপার প্রাইমারি, মাদ্রাসা, কলেজ সার্ভিস সহ মেধা তালিকাভুক্ত সকল চাকরি প্রার্থীদের নিয়োগের দাবিতে ৩১ অক্টোবর ২০২২ প্রতিবাদ ও সংহতি সভা হয় যাদবপুর ৮বি কফি হাউসের সামনে।
সভায় বক্তব্য রাখেন আন্দোলনরত সংগঠন আপার প্রাইমারি চাকরি প্রার্থীবৃন্দ’র পক্ষে পরিতোষ রায়, ২০১৪ প্রাইমারি টেট পাশ ট্রেন্ড নট ইনক্লুডেড একতা মঞ্চ’র পক্ষে পিয়ালী গুচ্ছাইত, যুব ছাত্র অধিকার মঞ্চ (নবম-দশম)’র পক্ষে সঞ্চিতা শর্মা প্রমুখ।
পিইউসিএল-র পক্ষে মানবাধিকার কর্মী ডাঃ বিনায়ক সেন, অম্লান ভট্টাচার্য, অমলেন্দু ভূষণ চৌধুরী অল ইণ্ডিয়া লইয়ারর্স ফর জাস্টিস (এআইএলএজে)-র পক্ষে আইনজীবী অভিজিৎ দত্ত, দিবাকর ভট্টাচার্য, মালা সেন চৌধুরী, পার্থ ব্যানার্জী, অল ইণ্ডিয়া লইয়ারর্স ইউনিয়ন (এআইএলইউ)-র পক্ষে আইনজীবী স্বরূপ পাল আইসার পক্ষে আকাশ গুপ্ত, আরওয়াইএ-র পক্ষে সজল দে এবং যাদবপুর ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক মানস ঘোষ বক্তব্য রাখেন। পশ্চিমবঙ্গ গণসংস্কৃতি পরিষদের পক্ষে নীতীশ রায় ও বাবুনি মজুমদার সঙ্গীত পরিবেশন করেন। মাননীয় কৌশিক সেন এবং বোলান গঙ্গোপাধ্যায়ের পাঠানো বার্তা পড়ে শোনানো হয়।
প্রত্যেক বক্তাই পুলিশী নির্যাতনের বিরুদ্ধে ধিক্কার জানান এবং দ্রুত নিয়োগের দাবিতে আন্দোলনকারীদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন।
২০১৬ সালে এসএলএসটি পরীক্ষায় সফল অথচ বঞ্চিত প্রার্থীদের গান্ধী মূর্তির পাদদেশে ৫৯৮ দিনের অবস্থান-বিক্ষোভের পাশে দাঁড়ালেন সারা ভারত প্রগতিশীল মহিলা সমিতির এক প্রতিনিধি দল। প্রতিনিধি দলের সাথে তাঁদের আন্দোলনের বর্তমান পরিস্থিতি ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে আলাপ-আলোচনা চলে। চলমান আন্দোলনের পাশে সর্বাত্মকভাবে দাঁড়ানোর প্রতিশ্রুতি তাঁরা করেন।