পেট্রোল-ডিজেল, রান্নার গ্যাস সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের আকাশছোঁয়া মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে, নদীয়ার হাঁসখালিতে নাবালিকা ধর্ষণ ও খুনের প্রতিবাদে ও উচ্চপর্যায়ের তদন্ত ও হাঁসখালির ঘটনায় মুখ্যমন্ত্রীর অবমাননাকর উক্তি প্রত্যাহারের দাবিতে ১৪ এপ্রিল শিলিগুড়ি শহরে বিক্ষোভ মিছিল সংগঠিত হয়। মিছিল হিলকার্ট রোড পরিক্রমা করে হাসমি চকে এসে শেষ হয়। মিছিলের সমাপ্তিতে বক্তব্য রাখেন পার্টির রাজ্য কমিটির সদস্য বাসুদেব বসু। মিছিলে নেতৃত্ব দেন পার্টির রাজ্য সম্পাদক অভিজিৎ মজুমদার, জেলা সম্পাদক পবিত্র সিংহ, জেলা কমিটি সদস্য শরৎ সিংহ, মোজাম্মেল হক, মীরা চতুর্বেদী, শ্বাশ্বতী সেনগুপ্ত, কৃষ্ণপদ সিংহ প্রমুখ। সভার শেষে মোদীর কুশপুত্তলিকা দাহ করতে গেলে পুলিশ বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে। বাধা অতিক্রম করে মিছিল কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামের সামনে রাস্তায় বসে পড়ে। পুলিশের নিষেধ অস্বীকার করে কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
পেট্রোল-ডিজেল-রান্নার গ্যাস সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে সিপিআই(এমএল) কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বানে ৭-১৩ এপ্রিল প্রচারাভিযানের অংশ হিসাবে জলপাইগুড়ি শহরের কদমতলা মোড়ে পার্টির জেলা কমিটির পক্ষ থেকে কেন্দ্রের মোদী সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কুশপুতুল পোড়ানো হয়। নেৃতৃত্ব দেন জেলা কমিটির সদস্য প্রদীপ গোস্বামী, শ্যামল ভৌমিক, সুভাষ দত্ত, গোপাল রায়, তপন সেন, ছত্রপতি দাস, প্রশান্ত ভৌমিক, ও লুনা রায় লস্কর; বক্তব্য রাখেন মুকুল চক্রবর্তী।
সিপিআই(এমএল) লিবারেশন কেন্দ্রীয় কমিটির আহ্বানে ৭-১৩ এপ্রিল দেশজুড়ে প্রতিবাদ বিক্ষোভ কর্মসূচির অংশ হিসেবে পূর্ব বর্ধমান জেলার কালনা ২নং ব্লকের কালনা-বৈঁচি রোডে শিরিষতলা বাসস্ট্যান্ডে কালনা লোকাল কমিটির পক্ষ থেকে রাস্তা অবরোধ করা হয় ১ ঘন্টা। অবরোধের পর নরেন্দ্র মোদীর কুশপুতুল দাহ করা হয়। বক্তব্য রাখেন লোকাল কমিটির সম্পাদক রফিকুল ইসলাম। সদর ১নং ব্লকের বন্ডুল বাজারে লোকাল কমিটির পক্ষ থেকে বিক্ষোভসভা ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। মিছিল শেষে নরেন্দ্র মোদীর কুশপুতুল দাহ করা হয়। এই কর্মসুচির নেতৃত্ব দেন জেলা কমিটির সদস্য সমীর হাজরা ও বাপন বক্সী।