স্বচ্ছ বৈষম্যহীন ভ্যাকসিন নীতিসহ বিনামূল্যে দ্রুত সার্বজনীন টিকাকরণ, সমস্তরকম পরিষেবা সহ হাসপাতাল, উপস্বাস্থ্যকেন্দ্র, শ্রমজীবী গরিব মানুষকে বিনামূল্যে চাল গম ডাল তেল চিনি সাবান স্যানিটারি ন্যাপকিন সরবরাহ, স্বাস্থ্যক্ষেত্রে মুনাফাবাজি বন্ধ করা, জাতীয় উৎপাদনের (GDP) ১০ শতাংশ স্বাস্থ্য খাতে ব্যয় করা, আশাকর্মীদের পিপিই ও নিরাপত্তা এবং স্কীম ওয়ার্কারদের লকডাউন ভাতা, লকডাউনে বিপর্যস্ত মানুষের সমস্ত রকম ঋণ মকুব করা, অতিমারিতে কাজ হারানো শ্রমজীবী মহিলাদের ক্ষতিপূরণ ও পুনর্নিযোগের দায়িত্ব নেওয়া, অতিমারি থেকে ভারতবাসীকে বাঁচাতে ব্যর্থ প্রধানমন্ত্রী ও স্বাস্থ্য মন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে বিভিন্ন অঞ্চলে মহিলারা বিক্ষোভ কর্মসূচিতে সামিল হন।
উত্তর ২৪ পরগনার অশোকনগরের গোলবাজার, হুগলির বলাগড়, ধনিয়াখালি বাগনান, পাণ্ডুয়ার ইলছোবা ও ভোটগ্রামে, বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরে এবং কলকাতায় নেত্রী সংগঠক ও কর্মীরা প্ল্যাকার্ড ব্যানার নিয়ে শ্লোগান ও ভাষণের মাধ্যমে সমিতির দাবিগুলি তুলে ধরেন। দরিদ্র আদিবাসী মহিলারাও দাবিতে সরব হন।
১০ জুন সারা ভারত প্রগতিশীল মহিলা সমিতির আহ্বানে দেশ জুড়ে দাবি দিবস পালনের অংশ হিসেবেই পূর্ব বর্ধমান জেলার কালনা ২নং ব্লকের আগ্রাদহ, বর্ধমান শহর ও শক্তিগড়ে দাবি দিবস পালন হয়। দাবি ছিল – করোনা মহামারী মোকাবিলায় ব্যর্থ মোদী সরকারের পদত্যাগ চাই। অবিলম্বে প্রতিটি মানুষের বিনামুল্যে ভ্যাকসিন দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। ১৩ জুন করোনা মহামারীতে মৃত মানুষের ও করোনা যুদ্ধে নিহত শহীদদের স্মরণে মোমবাতি জ্বালিয়ে পূর্ব বর্ধমান জেলার মন্তেশ্বর ব্লকের কুলুট গ্রামে বর্ধমান সদর ২নং ব্লক এর খাড়গ্রাম, শক্তিগড় ও বর্ধমান শহরে স্মরণ করা হয়।
১৩ জুন করোনা মহামারীতে মৃত মানুষের ও করোনা যুদ্ধে নিহত শহীদদের স্মরণে মোমবাতি জ্বালিয়ে পূর্ব বর্ধমান জেলার মন্তেশ্বর ব্লকের কুলুট গ্রামে বর্ধমান সদর ২নং ব্লক এর খাড়গ্রাম, শক্তিগড় ও বর্ধমান শহরে স্মরণ করা হয়।