সরকারী দর ১৭৫০ টাকা ও পরিবহন বাবদ ২০ টাকা কুইন্টাল দরে, পঞ্চায়েতে কেম্প করে ধান কেনার দাবীতে নদীয়া জেলার ধুবুলিয়া ব্লকে বিক্ষোভ ডেপুটেশন কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয়। আর্দ্রতার কারণে সর্বাধিক ২ শতাংশ বাদ দেওয়ার দাবী বিডিও মেনে নেয়। পঞ্চায়েত ভিত্তিক কেম্প করার বিষয়টিও বিবেচনা করা হবে এবং ভাগ-চুক্তি চাষীরা মালিকের সন্মতিসূচক লিখিত নিয়ে এলে ধান বিক্রী করতে পারবে বলে জানায়।এর পর প্রকৃত চাষীদের থেকে ধান কেনার দাবীতে পার্শ্ববর্তী বাজারে বিক্ষোভ সভায় বক্তব্য রাখেন সুবিমল সেনগুপ্ত, সন্তু ভট্টাচার্য।
চাপড়া ব্লকে ধান কেনার দাবীতে বিডিও দপ্তরে ডেপুটেশন কর্মসূচী সংগঠিত হয়।গ্রামে কেম্প করে ধান কেনার দাবীটি খুবই প্রাসঙ্গিক হয়ে ওঠে বেশ কয়েকটি অঞ্চলের ক্ষেত্রে, বিশেষতঃ যে গুলি ৯/১০ কিলোমিটার দুরে অবস্থিত। দাবী জানানো হয়,অবিলম্বে কেম্প করে গরীব-ভাগচাষীদের ধান কিনতে হবে।পঞ্চায়েত ধান কেনায় কোনরকম হস্তক্ষেপ করতে পারে না,এই দাবীতে বিডিও সন্মতি জানায়। এছাড়া ভাগে যারা চাষ করে তারা ব্যাংকের পাশবই ও আইকার্ড নিয়ে এলে ধান দিতে পারবে বলেও জানান। পরবর্তীতে চাপড়া বাস স্ট্যান্ডে আয়েজিত বিক্ষোভ সভায় বক্তব্য রাখেন ধনঞ্জয় গাঙ্গুলী, বিমান বিশ্বাস, জয়তু দেশমুখ।
নাকাশীপাড়ায় ব্লক দপ্তরে অনুরূপ কর্মসূচী সংগঠিত হয়।ধান কেনা নিয়ে প্রতিনিধিদের তুলে ধরা দাবীতে বিডিও মৌখিক সন্মতি জানালেও সেগুলি কার্যকরী করা হচ্ছে না কেন? এই বিষয়ে নেতৃবৃন্দ ক্ষোভ জানায়।প্রতিনিধি দলে ছিলেন, কাজল দত্তগুপ্ত, ইয়াদালী সেখ।