১) বিজয় মালিয়া
২) মেহুল চক্সি
৩) নীরব মোদী
৪) নিসান মোদী
৫) পুস্পেস বৈদ্য
৬) আশীষ জবানপুত্রা
৭) সানি কালারা
৮) আরতি কালারা
৯) সঞ্জয় কালারা
১০) বর্ষা কালারা
১১) সুধীর কালারা
১২) যতীন মেহতা
১৩) উমেস পারেখ
১৪) কমলেশ পারেখ
১৫) বিনয় মিত্তল
১৫) নিলেস পারেখ
১৬) একলব্য গর্খ
১৮) চেতন জয়ন্তী লাল
১৯) নিতিন জয়ন্তী লাল
২০) দীপ্তি বেইন চেতন
২১) সাভিয়া শেঠ
২২) রাজিব গোয়েল
২৩) অলকা গোয়েল
২৪) ললিত মোদী
২৫) রীতেশ জৈন
২৬) হিতেশ নগেন্দ্রভাই প্যাটেল
২৭) ময়ূরীবেন প্যাটেল
২৮) আশীষ সুরেশভাই
এই ২৮ জন মিলে ব্যাঙ্ক লুঠ করেছে সর্বমোট ১০,০০০,০০০,০০০,০০০ টাকা। প্রায় দশ ট্রিলিয়ন টাকা। চমকে যাওয়ার মতো ঘটনা। এই ২৮ জনের মধ্যে শুধুমাত্র বিজয় মালিয়া ছাড়া বাকি সবাই গুজরাটি। এদেরই লুঠ করা সম্পদে দেশ সর্বস্বান্ত। তখনই নজর পড়ল লাভজনক রাষ্ট্রয়ত্ত সংস্থার উপর, সবশুদ্ধু বেচে দেওয়ার জন্য। দিনের পর দিন পেট্রোল, ডিজেল, রান্নার গ্যাস সহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধি হয়েছে। এই মুনাফালোভী কুচক্রী দেশের শত্রুদের লোকসান সামলাতে এলআইসি, বিএসএনএল, বিমান পরিবহণ, রেল ইত্যাদি সরকারি সংস্থাগুলোর বেসরকারিকরণ করতে উঠেপড়ে লেগেছে। উপরন্তু নজর পড়েছে দেশের কৃষিজমি ও কৃষিজাত পণ্যের দিকে, কর্পোরেট হস্তান্তর ঘটাতে। এই লুটেরার দল বিজেপি যদি বাংলা শাসনের দখল পায়, যদি আবার আসামের মসনদে ফিরে আসে তাহলে মহা সর্বনাশ হতে আর বাকী কিছু থাকবে না।
শস্যভান্ডার তুলে দেওয়া হচ্ছে আম্বানি, আদানি, কর্পোরেটের হতে। চাষির কাছ থেকে জলের দরে ফসল কিনে গুদামজাত করা হবে, বাজারে দাম বাড়িয়ে বেচা হবে। মোদী সরকারের তৈরি তিনটি কৃষি আইন পুরোদস্তুর কৃষি ও কৃষক বিরোধী।
তাই বিজেপি’কে একেবারেই ভোট দেওয়া নয়, বিজেপি’কে হারাও, হটাও আর বাংলাকে বাঁচাও হোক আজকের নির্বাচনী রণধ্বনি।