২৭ জানুয়ারি সকাল ১০টায় এই যাত্রা শুরু হবে, যে সমস্ত জায়গা দিয়ে যাবে তাহল দেবগ্রাম, বেথুয়াডহরি, গাছা, ধুবুলিয়া। সভা সাংস্কৃতিক প্রোগ্রাম রাত্রিবাস। ২৮ যাত্রা শুরু কৃষ্ণনগর শহরে সমাবেশ ২টা, তারপর যাত্রা নবদ্বীপ, সভা ও সাংস্কৃতিক প্রোগ্রাম রাত্রিবাস। অন্যদিকে কাটোয়া থেকে শাখা যাত্রা ২৭ জানুয়ারী শুরু হয়ে দাইহাট, অগ্রদীপ, লক্ষীপুর, মেড়তলা রাত্রিবাস। ২৮ আবার যাত্রা শুরু করে ফলেয়া, কালেখাতলা, পারুলিয়া বাজার হয়ে দোগাছি, বগপুর, নাদনঘাট। রাত্রিবাস। পরদিন এখান থেকে নিমতলা বাজারে মূল যাত্রার সাথে মিলবে ২৯ সকালে ৯টায়। সভা করে মিলিতভাবে যাবে সমুদ্রগড়। দুপুরে আহার ও সভা করে ১টায় যাত্রা শুরু ধাত্রীগ্রাম, নিভুজি, কালনা নতুন বাসস্ট্যান্ডে সভা ৩টায়। শেষ করে বৈদ্যপুর মোড় হয়ে নেপাকুলি, শেনেরডাঙ্গা, সিঙ্গারকোন হয়ে বৈদিপুর বাজার ৬টার মধ্যে। সভা ও সাংস্কৃতিক প্রোগ্রাম ও রাত্রিবাস। ৩০ জানুয়ারি ৮.৩০ শুরু হয়ে হুগলীর জামনা বাজারে সকাল ৯টায় মিলিত হবে। সভা করে বৈঁচির দিকে পদযাত্রা করে দুপুরের খাওয়া। তারপর দুপুর ২টায় শুরু ৩টায় পান্ডুয়া সভা, ইলছোবা বা পান্ডুয়ায় রাত্রিবাস। ৩১ জানুয়ারি কামারপাড়া, মহিপালপুর, মগরা, ব্যাণ্ডেলে ১২.৩০ থেকে ১ টায় পৌঁছানো। পিপুলবাতি হয়ে চুঁচুড়ার ঘড়ি মোড়ে সভা করে সমাপ্তি। ২টায় সভা ও সাংস্কৃতিক প্রোগ্রাম শুরু। এছাড়াও আরও দুটি শাখা যাত্রা হবে। যেমন (১) নদিয়ার বেতাই, তেহট, আনদুল, চাপড়া হয়ে প্রচার গাড়ি কৃষ্ণনগরে ২৮ সভায় মিলিত হবে, (২) হুগলীর ধনেখালি, পোলবা দাদপুর পদযাত্রা ও প্রচার করতে করতে চুঁচুড়ার সভায় মিলিত হবে।
বিঃদ্রঃ যারা মূল যাত্রায় অংশ নেবেন ২৬ জানুয়ারি বিকাল ৬টার মধ্যে পলাশীতে পৌঁছাতে হবে। এআইকেএম, এআইএআরএলএ, আরওয়াইএ, আইসা নেতাগণ এবং সকলে মিলে এই যাত্রাকে সফল করার জন্যে সকলে উদ্যোগ গ্রহণ করবেন। ২৮ কৃষ্ণনগর সভায় উত্তর ২৪ পরগণা ও মুর্শিদাবাদ জেলাকে জনসভায় এবং কালনা সভায় পশ্চিম বর্ধমান জেলাকে এবং শেষের দিন ৩১ জানুয়ারি চুঁচুড়ার সভায় কলকাতা ও দক্ষিণ ২৪ পরগণা, হাওড়া জেলার সমর্থক জনগণ সামিল হবেন। যেখান দিয়ে যাত্রা যাবে ২ দিন আগে থাকতে সেই রাস্তায় প্রচার শুরু হয়ে যাবে।