১ মে একটি প্রেস বিবৃতিতে ত্রিপুরা রাজ্য কমিটি বলে, পয়লা মে থেকে ১৮-৪৫ বয়সীদের টিকাকরণ শুরু করা যায়নি টিকার অভাবে। পরীক্ষা নামমাত্র। জেলায় জেলায় কোভিড কেয়ার কেন্দ্রে আইসিও, ভেন্টিলেটর, অক্সিজেনযুক্ত শয্যা এখনো তৈরি করা হয়নি। উপযুক্ত সংখ্যায় চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী, ল্যাবকর্মী, প্যারামেডিক্যাল কর্মী, সাফাইকর্মী, অ্যাম্বুলেন্স চালক নিয়োগ করা হয়নি। অথচ গত দশদিনে ১,০৭৫ জনের পজিটিভ রিপোর্ট এসেছে। ১৭ জনের মধ্যে বিপজ্জনক নতুন স্ট্রেন সনাক্ত হয়েছে। এই স্ট্রেনগুলির মধ্যে মহারাষ্ট্রের ডাবল মিউটেন্ট স্ট্রেন, ব্রিটেন স্ট্রেন ও দক্ষিণ আফ্রিকার স্ট্রেন। কিন্তু রাজ্যে টেস্ট পরিকাঠামো নেই। আগরতলা এজিএমসি ল্যাবে পরীক্ষা হয়। মাইক্রোবাইলোজিষ্ট নেই। তাই নমুনা পাঠাতে হয় পশ্চিমবঙ্গের কল্যাণীতে। রিপোর্ট আসতে যথেষ্ট দেরী হয়। সম্প্রতি বিমানবন্দরে ও রেল স্টেশনে পরীক্ষা শুরু করা হয়েছে। বাজারে পরীক্ষা নেই। হোম আইসোলেশান ও কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে যথেষ্ট দুর্বলতা আছে।
এমতাবস্থায় বর্তমান সংকটজনক পরিস্থিতিতে সিপিআই(এমএল) রাজ্য কমিটি রাজ্য সরকারের কাছে দাবি সনদ তুলে ধরে।